পেটের যাবতীয় সমস্যার দ্রুত সমাধান: সরকারি অনুমোদিত 'লিভারটোন' ইউনানী ঔষধ।

ড্রাগ রেজিস্ট্রেশন নম্বর ২২৩৪ যা উৎপাদন হয় আলেমদের কোম্পানি ওমেন্টাম ফার্মাসিউটিক্যাল লিমিটেড ( লাইসেন্স নং - ইউ ১৭১) এর অধীনে যা জনপ্রিয় হাকীম মাওলানা আশরাফ আলী দ্বারা পরিচালিত।

(বিশেষ অফার:- এটি মাত্র ৩০০ টাকায় ৭ দিনের গ্যারান্টিসহ দেয়া হয়)
লিভারটোন প্রোডাক্টের ছবি

লিভারটোনের ইতিহাস

হুজুরের লিভারটন বানানোর উদ্দেশ্য ছিল মানুষের পেট ও ঘুমকে ঠিক করা। হাকীম মাওলানা আশরাফ আলী মূলত যৌন সমস্যার জনপ্রিয় চিকিৎসক। সারাদেশে প্রচুর রোগী দীর্ঘস্থায়ী সমাধান পেয়ে উনার ভক্ত হয়েছে। তিনি মূল ঔষধের সাথে লিভারটোন দিতেন, যেন যৌন সমস্যার ঔষধ ভালো কাজ করে এবং স্থায়ী সমাধানের জন্য পেট ও ঘুম ঠিক রাখা জুরুরী। এরপর রোগীদের থেকে নানাবিধ অন্যান্য রোগের অবিশ্বাস্য উপকারের কথা শুনতে পান। এরপর গবেষনা করে দেখেন এটা সবার জন্য অনেক উপকার করে। এরপর ভক্তদের থেকে টাকা ইনভেস্ট নিয়ে কিনে ফেলেন ওমেন্টাম ফার্মাসিউটিক্যাল লিমিটেড, আর বানাতে থাকেন লিভারটন। আজ সারাদেশে হুজুরের প্রতিনধিরা বিক্রি করছে, আর উপকারের আজব আজব কাহিনি পাঠাচ্ছে, যা হুজুর মাঝে মাঝে পেজে আপলোড করেন।

শরীরের সার্বিক উপকারে আপনার পারিবারিক ঔষধ হোক লিভারটন

লিভারটনের মূল কাজ হল লিভার ও পাকস্থলীকে শক্তিশালী ও সুস্থ্য রাখা।

লিভারটোন আল্লাহর হুকুমে মানুষের যেসব উপকার করছে:-

  • 💨

    গ্যাস ও পেট ফাঁপা

    পেটে জমে থাকা গ্যাস দূর করে এবং পেট ফাঁপার অস্বস্তি কমায়।

  • 😖

    পেট, বুক ও পিঠে ব্যথা

    গ্যাস ও বদহজমের কারণে সৃষ্ট পেট, বুক এবং পিঠের ব্যথা নিরাময় করে।

  • 🔥

    টক ঢেকুর ও বুক জ্বালাপোড়া

    ঘন ঘন টক ঢেকুর ওঠা এবং এর ফলে সৃষ্ট বুকের জ্বালাপোড়া বন্ধ করে।

  • 🤢

    বমি ভাব

    বমি বমি ভাব দূর করে শরীরকে সতেজ রাখে।

  • 😋

    ক্ষুধামন্দা

    হজমশক্তি বৃদ্ধি করে খাবারে রুচি ফিরিয়ে আনে।

  • 👍

    বদহজম

    খাদ্য সঠিকভাবে হজম করতে সাহায্য করে এবং বদহজমের অস্বস্তি দূর করে।

  • 💪

    কোষ্ঠকাঠিন্য

    কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যা দূর করে এবং মলত্যাগকে স্বাভাবিক ও নিয়মিত করে।

  • 😊

    শারীরিক দুর্বলতা

    হজমজনিত সমস্যার কারণে সৃষ্ট শারীরিক দুর্বলতা কাটিয়ে শরীরকে চাঙ্গা করে তোলে।

কিভাবে খাবেন

সাধারন সকালে ও বিকালে পেট খালি অবস্থায় ১৫ মিলি লিভারটোন অল্প পানির সাথে মিশিয়ে খেতে বলি। খাওয়ার আগে ঝাকি নিবেন। কিন্তু বিভিন্ন রোগে খাওয়ার নিয়ম ভিন্ন, বয়স ও রোগের অবস্থা অনুযায়ী মাত্রা ভিন্ন, আর মোটামুটি সুস্থতা এসে গেলে খাওয়ার পরিমান কমিয়ে দিতে হয়, এজন্য আপনাদের সাপোর্ট দিতে প্রতিটি থানায় হুজুর প্রতিনিধি দিচ্ছেন, ওনাদের থেকে জেনে নিবেন।

কতদিন খেতে হবে

সাধারন রোগে ১/২ ফাইল ও জটিল রোগে চার মাস খেতে বলি। বেশি নিলে ক্ষতি নেই, কারন এটি সবার সবসময় খাওয়ার জন্য ঔষধ, যা খেলেই বুঝবেন কি পরিমান সুস্থ্যতা ও শারীরিক শক্তি আপনি অনুভব করেন।